প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেন, পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র এবং ইসরাইলের সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের একটি শান্তি আলোচনার প্রয়োজন। সেই লক্ষ্য পূরণ হলে আমরা ইসরাইলিদের সঙ্গে যেকোনো সম্পর্ক স্থাপনে ইচ্ছুক। সৌদি আরব সবসময় এই বিষয়টিই কল্পনা করেছে।
তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের সঙ্গে ইসরাইলিদের একটি শান্তিচুক্তিই পারে মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে সব বিরোধ মিটিয়ে দিতে। কারণ এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রয়োজন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে ইসরাইলের শান্তিচুক্তিতে সৌদি আরবের দৃষ্টিভঙ্গিতে কোনো পরিবর্তন এসেছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এতে মাঠ পর্যায়ের কাজ হয়েছে। যাতে করে ফিলিস্তিনের সঙ্গে ইসরায়েলের আলোচনা বৈঠকের আয়োজন করা যেতে পারে। বিশেষ করে পশ্চিম তীর দখল পরিকল্পনা রোধ করার পর সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলেছে। তবে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা আমাদের পরিকল্পনায় সফলতা পেতাম। কিন্তু ইরানের জন্যে অনেক লক্ষ্যেই পৌঁছাতে পারেনি সৌদি আরব। দেশটি মধ্যপ্রাচ্যে বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনকে মদদ দিয়ে আসছে। তবে আমাদের আসা আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় মধ্যপ্রাচ্যের এই সমস্যার উৎখাত হবে।
ইত্তেফাক/টিআর/এআর