Wednesday, November 29, 2023

আমাদের মুসলিমউম্মাহ ডট নিউজে পরিবেশিত সংবাদ মূলত বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের সমাহার। পরিবেশিত সংবাদের সত্যায়ন এই স্বল্প সময়ে পরিসরে সম্ভব নয় বিধায় আমরা সৌজন্যতার সাথে আহরিত সংবাদ সহ পত্রিকার নাম লিপিবদ্ধ করেছি। পরবর্তীতে যদি উক্ত সংবাদ সংশ্লিষ্ট কোন সংশোধন আমরা পাই তবে সত্যতার নিরিখে সংশোধনটা প্রকাশ করবো। সম্পাদক

হোমদৈনন্দিন খবরকম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ

কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ

নওগাঁর ধামইরহাটে খোলা বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মৌসুমি ফল তরমুজ। অসাধু ব্যবসায়ীরা বেশি দামে কেজির মাপে এসব তরমুজ বিক্রয় করলেও নজরদারি নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে ক্রেতা সাধারণের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ফতেপুর বাজার, আমাইতাড়া, ধামইরহাট উপজেলা গেটের সামনে, মঙ্গলবাড়ি বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় ২৫ থেকে ৩০ টাকার তরমুজ একলাফে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হতে দেখা গেছে।

অভিযোগ উঠেছে বাজারে তরমুজ সিন্ডিকেটের কারসাজিতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ক্রেতা সাধারণের কাছে চড়া দাম হাঁকাচ্ছেন। অথচ মাঠ পর্যায়ে তরমুজের দাম অনেক কম হলেও বাজারে কেন চড়া দামে বিক্রি করা হচ্ছে তার সদুত্তর মিলেনি। শুধু তাই নয় পাইকারি বাজারে দোকানিরা প্রতি পিস হিসেবে তরমুজ কিনলেও খুচরা বাজারে তারা বিক্রি করছেন কেজির মাপে। ফলে তরমুজের দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারছেন না সাধারণ ক্রেতারা।

বাজারে তরমুজ কিনতে আসা আব্দুর রহমান বলেন, তিনদিন আগে তরমুজ কিনেছি তিরিশ টাকা কেজি দরে। আজ বলছে ষাট টাকা কেজি। এভাবে দাম বাড়লে কিভাবে তরমুজ কিনবো বুঝতে পারছি না।

আমাইতাড়া বাজারের তরমুজ বিক্রেতা আফতাব হোসেন জানান, জয়পুরহাটের মোকাম থেকে আমরা ২৩ হাজার থেকে প্রকার ভেদে ৩৫ হাজার টাকা চুত্তিতে ১০০ তরমুজ কিনেছি। বিক্রি করছি ৬০ টাকা কেজি দরে। তবে তিনি এও বলেন আগের সপ্তাহে যে তরমুজ ১৩ থেকে ১৬ হাজার টাকায় কিনেছি তা এ সপ্তাহে বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে।

কেজিতে কেনো তরমুজ বিক্রি করছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে ওই দোকানি বলেন, এ দেশে সবই সম্ভব। যেভাবে বেচবেন সেভাবেই বিক্রি হয়।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গণপতি রায় বলেন, বাজার মনিটরিং চলছে। বিষয়টি দেখা হবে।

RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

18 + 19 =

সবচেয়ে জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য