Monday, September 16, 2024
No menu items!

আমাদের মুসলিমউম্মাহ ডট নিউজে পরিবেশিত সংবাদ মূলত বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের সমাহার। পরিবেশিত সংবাদের সত্যায়ন এই স্বল্প সময়ে পরিসরে সম্ভব নয় বিধায় আমরা সৌজন্যতার সাথে আহরিত সংবাদ সহ পত্রিকার নাম লিপিবদ্ধ করেছি। পরবর্তীতে যদি উক্ত সংবাদ সংশ্লিষ্ট কোন সংশোধন আমরা পাই তবে সত্যতার নিরিখে সংশোধনটা প্রকাশ করবো। সম্পাদক

হোমযুগ জিজ্ঞাসাকরোনা ও একটি সাক্ষাৎকার

করোনা ও একটি সাক্ষাৎকার

‘দ্য ওয়্যার’ পত্রিকার জন্য সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন জিপসন জন ও জিতেশ পি এম, যা প্রকাশিত হয় গত ১৮ মে। চমস্কি আমাদের কালের উল্লেখযোগ্য একজন রাজনৈতিক অ্যাক্টিভিস্ট ও ভাষাতাত্ত্বিক। সাম্রাজ্যবাদ ও মিলিটারি-ইন্ডাস্ট্রিয়াল-মিডিয়ার জটিল মিশ্রণ এবং নয়া-উদারবাদের বিশ্লেষণের জন্য তিনি সমধিক পরিচিত।

প্রশ্ন: বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর দেশ আমেরিকা করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ব্যর্থ হলো কেন? এটা কি রাজনৈতিক ব্যর্থতা নাকি কাঠামোগত ব্যর্থতা? করোনাভাইরাসের সংকট সত্ত্বেও মার্চ মাসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা বাড়তে দেখা গেছে। আপনি কি মনে করেন, এটা আমেরিকার নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে?

নোম চমস্কি: বৈশ্বিক মহামারির মূল ব্যাপারটা বুঝতে হলে আমাদের এক ধাপ পেছনে গেলে ভালো হবে। এটা অপ্রত্যাশিত নয়। ২০০৩ সালের সার্স মহামারির পর বিজ্ঞানীরা আরেকটি মহামারির পূর্বানুমান করেছিলেন। তাঁরা মনে করেছিলেন, সেটি হবে সম্ভবত সার্স করোনাভাইরাসের আরেকটি ধরন। কিন্তু জ্ঞানই যথেষ্ট নয়। এ ব্যাপারে অবশ্যই কাউকে না কাউকে কিছু করতে হতো। ওষুধ কোম্পানিগুলো আগ্রহী নয়। তারা ছোটে যেখানে মুনাফা আছে, সেখানে। তারা চেয়ে থাকে বাজারের সংকেতের দিকে। সরকার একে সামাল দিতে পারত। কিন্তু সে পথ নয়া উদারবাদী মতবাদে আটকে আছে। ট্রাম্প একে আরও বাজে অবস্থায় নিয়ে গেছেন রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের (সিডিসি) অর্থায়ন বন্ধ করে। যেসব সরকারি প্রকল্প আগাম বার্তা দিতে পারত, সেগুলোও বাতিল করা হয়েছে। কাজেই, আমেরিকা ছিল একেবারেই অপ্রস্তুত অবস্থায়। চীনা বিজ্ঞানীরা এই অসুস্থতার জন্য দায়ী ভাইরাসের জিন মানচিত্র খুব দ্রুত শনাক্ত করেন। ১০ জানুয়ারির ভেতরে তাঁরা এ–সম্পর্কিত সব প্রাসঙ্গিক তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দেন। কয়েকটি দেশ এ ব্যাপারে একসঙ্গে সাড়া দেয় এবং বেশ ভালোভাবে এই প্রাদুর্ভাব আটকে দিতে সক্ষম হয়। মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগ ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা নিয়মিত সতর্কবার্তা দিলেও ট্রাম্প তাদের পাত্তা দেননি। বদলে তিনি জোর দিয়ে বলেছিলেন, এটি একটি সাধারণ ফ্লু, যা থাকবে না। এই মার্চ মাসে এসে তিনি যখন শেষমেশ মনোযোগ দিলেন, তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। প্রায় লাখখানেক লোক ইতিমধ্যেই মারা গেছেন, আর মহামারি এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে। কাজেই, আমেরিকা ত্রিমুখী ঝড়ে আক্রান্ত—পুঁজিতান্ত্রিক যুক্তি, পুঁজিবাদের আরেক রূপ নয়া উদারবাদী বর্বরতা এবং এমন একটি সরকার, জনগণ নিয়ে যাদের বিন্দুমাত্র ভাবনা নেই। যখন একজন প্রেসিডেন্ট কোনো পদক্ষেপ নেন, তখন তার প্রভাব জনমতের ওপর পড়ে। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বেলায় ব্যাপারটা খুব দ্রুত লীন হয়ে যায়। যোগ্যতাহীনতা এবং অপরাধপ্রবণতা তাঁর পুনঃনির্বাচিত হওয়ার সুযোগ দুর্বল করে দেবে। কিন্তু নভেম্বরের আগে অনেক কিছুই ঘটতে পারে।

প্রশ্ন: মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই ও পর্যবেক্ষণে ডিজিটাল টেকনোলজি এবং সরকারি নিয়ন্ত্রণ অনেক দেশকে সাহায্য করেছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা একই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় নজরদারি ও সর্বাত্মক–কর্তৃত্ববাদী নিয়ন্ত্রণের বিস্তার নিয়ে উদ্বিগ্ন। আপনি কি এ ব্যাপারে একমত?
নোম চমস্কি: এখানে প্রতিদ্বন্দ্বী শক্তিগুলো রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ব্যবসার দুনিয়া এবং প্রতিক্রিয়াশীল রাষ্ট্রীয় পরিসংখ্যানের মিত্ররা একধরনের আগের অবস্থা জিইয়ে রাখতে চায়। তবে তা তারা করতে চায় আরও কর্তৃত্ববাদী নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে। জনপ্রিয় শক্তিগুলো যেতে চায় আরও ন্যায্য ও মুক্ত দুনিয়ার দিকে। ঘটনাক্রমে কী ঘটবে, তা নির্ভর করে এই শক্তিগুলোর নিজেদের মধ্যকার সম্পর্কের ওপরে।

প্রশ্ন: বর্তমান পরিস্থিতিতে গরিবদের দুরবস্থা লাঘবের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক পদক্ষেপ প্রয়োজনীয়? আপনি কি নতুন কোনো সামাজিক-গণতান্ত্রিক অ্যাপ্রোচের সম্ভাব্যতা দেখতে পান? নাকি সরকার আরও ব্যয়সংকোচন এবং ধনী ব্যবসায়ীদের দেউলিয়া ঘোষণার মতো পথের দিকে যাবে?
নোম চমস্কি: কোন ধরনের অর্থনৈতিক পদক্ষেপ দরকার, তা আমরা জানি। চলমান সংকট থেকে কী আবির্ভূত হবে, তা আমরা জানি না। ৪০ বছর ধরে অসভ্য পুঁজিবাদের, নয়া উদারবাদের সুবিধাভোগীরা তাদের সুবিধা রক্ষার জন্য বসে নেই। ব্যবস্থাটা রক্ষার জন্য তারা মরিয়া হয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তারা বহুলাংশে চলমান বৈশ্বিক সংকটের জন্যও দায়ী। ফলে নিজেদের সুবিধার জন্য যে ব্যবস্থাটা তারা তৈরি করেছে, তারই আরেকটি কঠোরতর সংস্করণ সামনে আনার জন্য তারা সচেষ্ট। যদি কোনো শক্তিশালী প্রতিরোধ না থাকে, তারা সফল হবে। কিন্তু এটা নিয়তি নির্ধারিত নয়। গণশক্তিগুলো আকার নিচ্ছে, ফলে আগের চেয়ে একটি ভিন্ন ও উন্নত পৃথিবী সৃষ্টি হতে পারে। প্রগতিশীল আন্তর্জাতিক গঠনে মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এখন এমনকি এটি ঘটতে শুরু করেছে, যা আমেরিকায় বার্নি স্যান্ডার্স ও ইউরোপে ইয়ানিস ভারুফাকিসের দেওয়া আহ্বানের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল। এখন এর সঙ্গে দক্ষিণ দুনিয়াও যুক্ত হচ্ছে। আমাদের অবশ্যই মনে রাখা উচিত যে এই সংকট যতটা মারাত্মক তার চেয়েও ভয়াবহ সংকট আসছে। বহু ক্ষতি স্বীকার করে বৈশ্বিক মহামারি থেকে সেরে ওঠা যাবে। কিন্তু বৈশ্বিক উষ্ণায়নে মেরু বরফের গলন থেকে, হিমালয়ের হিমবাহের গলন থেকে অথবা অন্যান্য ভয়ানক প্রভাব থেকে রেহাই পাওয়া যাবে না। দুনিয়া যদি তার বর্তমান চলনে অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়ার বিরাট এলাকাই বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে যাবে। অতিসম্প্রতি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমান গতিতে পৃথিবী চললে আগামী ৫০ বছরেই হয়তো সে ওই পর্যায়ে পৌঁছে যাবে।
প্রশ্ন: রব ওয়ালেসের মতো মহামারি বিশেষজ্ঞ নির্দেশ করছেন, মুনাফাতাড়িত পুঁজিতান্ত্রিক যুক্তি বন্য প্রাণীর বাস্তুতন্ত্রের ওপর দখলদারি কায়েম করেছে। ফলে, মানুষ ও বন্য প্রাণীর মধ্যে সংঘাত পরিণত হয়েছে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে। এটি মানুষের মাধ্যে ভাইরাস আসার পথ সুগম করেছে। কাজেই, পুঁজিবাদের সংকট প্রকাশিত হয়েছে স্বাস্থ্য সংকটের রূপে এবং মানুষ আর আগের ‘স্বাভাবিক’ রূপে ফিরতে পারছে না। এ নিয়ে আপনার ভাবনা?
নোম চমস্কি: তিনি একদম ঠিক বলেছেন। প্রাণবৈচিত্র্যের আবাস ধ্বংস এবং ভূমির অ–টেকসই ব্যবহারের ফলে এই ধরনের সংক্রমণের হুমকি বাড়ছে, যেটি এই নতুন করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে ঘটেছে বলে ধরে নেওয়া যায়। স্বাস্থ্য সংকটের মধ্য দিয়ে লাগামহীন পুঁজির আত্মঘাতী প্রবণতা অন্য অনেক ক্ষেত্রেও প্রকাশিত। ২০০৩ সালের সার্স মহামারির পর বিজ্ঞানীরা একই রকম আরেকটি করোনা মহামারির ব্যাপারে সতর্ক করেছিলেন। তাঁরা বাহাস করেছিলেন, যাতে আমরা প্রস্তুতি নিই। কিন্তু কে শুনেছে? বিশাল এবং অতি-ধনী ওষুধ কোম্পানিগুলোর সামর্থ্য ছিল। কিন্তু তারা পুঁজির প্রচলিত যুক্তির মাধ্যে আটকে গেছে। কারণ মুনাফা নেই। সরকার পদক্ষেপ নিতে পারত; কিন্তু সেটা নয়া উদারবাদী প্লেগের মধ্যে আটকে গেছে। এই মতবাদ মনে করে, বেসরকারি শক্তি নিয়ন্ত্রিত দুনিয়ায় সরকার হস্তক্ষেপ করতে পারে না। অবশ্য এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আছে। আর তা হলো—ধনী ও করপোরেট দুনিয়া আক্রান্ত হলে, তাকে উদ্ধার করতে সরকার অবশ্যই হস্তক্ষেপ করতে প্রস্তুত; যেটা এখন আবার ঘটতে যাচ্ছে। বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে আরেকটি বৈশ্বিক মহামারির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সেটি সম্ভবত বর্তমান সংকটের চেয়েও মারাত্মক আকার ধারণ করবে। কীভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে বিজ্ঞানীরা জানেন, কিন্তু কথা হচ্ছে কাউকে না কাউকে অবশ্যই উদ্যোগ নিতে হবে। আমাদের চোখের সামনে যা আছে, তা থেকে আমরা শিক্ষা নিতে ব্যর্থ হলে ফলাফল হবে ভয়াবহ। প্রসঙ্গত, আমাদের মনে করা উচিত নয় যে বড় ওষুধ কোম্পানি আর সরকারই আমাদের একমাত্র বিকল্প। এটা একেবারেই ন্যায্য প্রশ্ন যে জনগণের টাকায় ভর্তুকিপ্রাপ্ত বড় ওষুধ কোম্পানিগুলো বহাল থাকবে কেন? কেন এই কোম্পানিগুলো সমাজায়িত হবে না? এমনকি সমাজ ও কর্মীদের নিয়ন্ত্রণের আওতায় আনা হবে না কেন? মানুষের প্রয়োজনে উৎসর্গিত হওয়ার পরিবর্তে তা কেন ব্যক্তি ক্ষমতা ও সম্পদের কেন্দ্রীভূত চাহিদার বিষয় হবে?

প্রশ্ন: ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর লড়াইয়ে জাতিগুলোর মধ্যে সংহতি থাকা উচিত। কিন্তু আমরা দেখছি বর্ণবাদী, জাতিবাদী অভিযোগের খেলা। চীনের বিরুদ্ধে হুমকি, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অর্থায়ন বন্ধ করে দেওয়া, ইরান ও ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে ব্যাপক অবরোধ, চিকিৎসা সরঞ্জামের জন্য প্রতিযোগিতা ইত্যাদি। প্যাট্রিক ককবার্ন বলছেন, এটা আমেরিকান আধিপত্যের পতন। আপনি একমত?
নোম চমস্কি: এটা ট্রাম্প প্রশাসনের সবচেয়ে জঘন্য চেহারা এবং তাদের সাম্রাজ্যবাদী দুষ্টচক্রের একটি রূপ। কিন্তু এর চেয়েও বেশি কিছু রয়েছে এবং তা প্রকাশ পাচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বিবেচনায় নিন, মনে রাখুন ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নের সবচেয়ে ধনী ও ক্ষমতাধর দেশ জার্মানি। তারা এই সংকটকে বেশ ভালোভাবেই সামাল দিচ্ছে। তাদের দক্ষিণে থাকা ইতালি খুব বেশি দূরের দেশ নয়, যারা এই বৈশ্বিক মহামারিতে মারাত্মকভাবে ভুগছে। জার্মানি কি ইতালিকে কোনো স্বাস্থ্যসেবা দিয়েছে? যতটা বলা হয়েছে, তার ধারেকাছেও না। সৌভাগ্যবশত ইতালি প্রয়োজনীয় সাহায্য পেয়েছে কিউবার কাছ থেকে। এটি আন্তর্জাতিকতাবাদের একটি সত্যিকার ছবি, তবে প্রথমবারের মতো নয়। আমাদের কোন ধরনের আন্তর্জাতিকতা দরকার, তা এই পরিস্থিতি দেখিয়ে দিচ্ছে। এবং আমাদের সবার কোন ধরনের স্বার্থপরতা ধ্বংস করা দরকার, তাও এটি দেখিয়ে দিচ্ছে। সন্দেহ নেই যে ট্রাম্প আমেরিকার ওপর ভয়ানক ক্ষতির বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছেন। তবে তিনিও অপ্রত্যাশিতভাবেই মার্কিন আধিপত্যের তেমন গুরুতর ক্ষতি করতে পেরেছেন বলে আমি মনে করি না। আমেরিকান ক্ষমতা ব্যাপকভাবেই বহাল আছে। মিলিটারি শক্তির ক্ষেত্রে এটা তুলনার বাইরে। আমেরিকাই একমাত্র দেশ, যে কঠোরতর নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দিতে পারে, তৃতীয় পক্ষের নিষেধাজ্ঞা মেনে চলতে অন্যরাও বাধ্য, তারা কতটা বিরোধিতা করল, তা এখানে কোনো ব্যাপার নয়। আমেরিকা যখন ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের জন্য তার ‘ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি’ প্রকাশ করল, তা পরিণত হলো অন্যদের অনুসরণীয় এক ভিত্তি কাঠামোতে। যদি অন্য কোনো দেশ এটি প্রকাশ করত বা এমনকি জানানও দিত, তার প্রতিক্রিয়া হতো ঠাট্টা আর বিদ্রূপ। দুনিয়ার অর্ধেক সম্পদ নিয়ন্ত্রণ করে আমেরিকাভিত্তিক বহুজাতিকগুলো, যা অর্থনৈতিক ক্যাটাগরিতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রথম শ্রেণির, কখনো কখনো দ্বিতীয় শ্রেণির। অন্যরা আমেরিকাকে ক্রমশ অপছন্দ বা তারচেয়েও খারাপ কিছু করছে। কিন্তু তারা একে ঠিকই ভয় পায়। বিশ্বমঞ্চে তার কার্যকর প্রতিযোগী নেই। জিপসন জন ও জিতেশ পি এম দুজনেই ‘ট্রাইকন্টিনেন্টাল ইনস্টিউট ফর সোশ্যাল রিসার্চ’–এর ফেলো। এ ছাড়া দ্য হিন্দু, ফ্রন্টলাইন, দ্য ক্যারাভ্যান ও মান্থলি রিভিউসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রকাশনার সহযোগী।

‘দ্য অয়ার’ অবলম্বনে অনুবাদ গৌরাঙ্গ হালদার।

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

fifteen − 11 =

সবচেয়ে জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য