এদিকে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবীতে সন্ধ্যায় দিরাই থানা পয়েন্টে অবরোধ করে জনতা। এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত অবরোধ চলছিল।
মেয়েটির চাচা বলেন, ওই কলেজছাত্রী সিলেট এলাকায় তার বোনের বাড়িতে গিয়েছিল। আজ তার বোন জামাই ফাহাদ এন্ড মাইশা পরিবহন নামের (সিলেট – জ- ১১- ০৭২৩) একটি লোকাল বাসে তুলে দেয়। পথে গাড়ির যাত্রীরা নেমে গেলে গাড়িটি একপর্যায়ে ফাঁকা হয়ে যায়। লোকাল বাস হলেও নতুন যাত্রী উঠানো থেকে বিরত থেকে গাড়ির স্টাফরা। চালক হেলপার মিলে আমার ভাতিজিকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। উপায়ন্তর না পেয়ে সে সুজানগর এলাকায় গাড়ি থেকে লাফ দিয়ে নিচে পরে।
দিরাই হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক বিদ্যুৎ দাস বলেন, মেয়েটির মাথায় হাতে জখম ছিল। তাকে সিলেটে ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দিরাই থানা অফিসার ইনচার্জ আশরাফুল ইসলাম বলেন, দিরাই বাসস্ট্যান্ডে গাড়ি রেখে চালক হেলপার পালিয়ে গেছে। গাড়িটি আটক করা হয়েছে।
ইত্তেফাক/এসি