তবে চীনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জন্মহার কমার কারণ হল ব্যাপকভাবে পরিবার পরিকল্পনার নীতির প্রয়োগ।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংখ্যালঘুদের জন্মহার কমাতে চীন ইচ্ছাকৃতভাবে উইঘুর মুসলিম নারীদের জোরপূর্বক জন্ম নিয়ন্ত্রণে ও বন্ধ্যা করতে বাধ্য করছে।
খবরে বলা হয়, ২০১৬ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে শিনজিয়াংয়ে বন্ধ্যা করার হার বেড়েছে। সেটা প্রতি এক লাখে ৫০ জন থেকে পরবর্তীতে এক লাখে প্রায় ২৫০ জনে পৌঁছেছে।
একইভাবে শিনজিয়াংয়ে গর্ভনিরোধক যন্ত্র আইইউডি-এর ব্যবহার বেড়েছে। সেটা ২০১৮ সালে প্রতি এক লাখে প্রায় এক হাজার জনের ওপর।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, শিনজিয়াংয়ে জন্মহার ২০১৭ সাল থেকে ২০১৮ সালে প্রতি এক হাজার জনে ১৫ দশমিক ৮৮ থেকে কমিয়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৬৯।
২০ লাখের বেশি উইঘুর এবং অন্যান্য সংখ্যা লঘু মুসলিম শিনজিয়াংয়ের বিভিন্ন বন্দিশালায় রয়েছে। তবে চীন এসব অভিযোগকে বারবার ভিত্তিহীন বলে দাবি করে আসছে। সিএনএন, দি সান, ইন্ডিপেনডেন্ট ইত্তেফাক/এসআর