বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি অনুমোদিত ‘সোনালী চাল’ শুধু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে না বরং এই চাল হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়। সোনালী চালের উদ্ভাবক জিন বিজ্ঞানী ও ধান গবেষক ড. আবেদ চৌধুরী বলেন, ‘সাধারণ চালের ভাত খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে রক্তে শর্করা বেড়ে যায়। দীর্ঘদিন এভাবে শর্করা বেড়ে যেতে থাকলে শুরু হয় ত্রুটিপূর্ণ শর্করার বিপাক (ইম্পেয়ার্ড গ্লুকোজ টলারেন্স-আইজিটি)। ফলে ডায়াবেটিস ও রক্তে মাত্রাতিরিক্ত শর্করাজনিত রোগ- যেমন হৃদরোগ, ফ্যাটি লিভার ও ক্যান্সারের সম্ভাবনা দেখা দেয়। যা বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত।
তিনি বলেন, সব সময় সোনালী চাল খেলে রক্তে শর্করা পরিমিত থাকে, আইজিটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। ফলে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়।
সোনালী চালের বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান হাজীপুর কৃষিঘর-এর ব্যবস্থাপক সৈয়দ নূর আহমদ দাউদ (সৌরভ) বলেন, সোনালী চাল উৎপাদন থেকে শুরু করে প্যাকেটজাত করা পর্যন্ত কঠোরভাবে গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাই এই চাল বাজারের অন্যান্য চালের চেয়ে আলাদা এবং কার্যকরী।।