Saturday, April 26, 2025
No menu items!

আমাদের মুসলিমউম্মাহ ডট নিউজে পরিবেশিত সংবাদ মূলত বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের সমাহার। পরিবেশিত সংবাদের সত্যায়ন এই স্বল্প সময়ে পরিসরে সম্ভব নয় বিধায় আমরা সৌজন্যতার সাথে আহরিত সংবাদ সহ পত্রিকার নাম লিপিবদ্ধ করেছি। পরবর্তীতে যদি উক্ত সংবাদ সংশ্লিষ্ট কোন সংশোধন আমরা পাই তবে সত্যতার নিরিখে সংশোধনটা প্রকাশ করবো। সম্পাদক

হোমবিবিধআপনার ডাক্তাররোজা আপনার কাজের সক্ষমতায় কি প্রভাব ফেলে?

রোজা আপনার কাজের সক্ষমতায় কি প্রভাব ফেলে?

রমজান মাসে একটানা রোজা রাখার কারণে অনেক মানুষ চাকরি বা কাজের জায়গায় ক্লান্তি এবং মনোযোগের অভাবের মতো সমস্যার কথা বলেন। তবে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা বলেন যে রোজা রাখার ফলে তাদের কর্মক্ষেত্রে মনোযোগ বেড়েছে এবং এখন তারা সব কাজ আরো ভালোভাবে করতে পারছেন।

রমজান মাস আসার সাথে সাথে অনেক আরব ও মুসলিমপ্রধান দেশে অফিস বা কাজের সময় কমিয়ে দেয়া হয়। সময়সূচির এই পরিবর্তন প্রায়ই কর্মীদের মধ্যে এই অনুভূতি জাগাতে পারে যে তাদের প্রতিদিনের কাজগুলো ইফতারের পরে করা উচিত বা কখনো কখনো রমজান মাস শেষ হওয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখা উচিত।

এই বিষয়ে হওয়া গবেষণায় দেখা গেছে, রোজা কিভাবে আমাদের মস্তিষ্ক ও শারীরিক কার্যকলাপের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং এই সবকিছুই আমাদের কাজের সক্ষমতার সাথে সরাসরি জড়িত।

তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণা নিশ্চিত করেছে যে রোজা মনোযোগ বাড়াতে এবং কাজগুলো গুছিয়ে করতে সাহায্য করে।

মনোযোগ এবং মস্তিষ্কের শক্তি কিভাবে বাড়ানো যায়

রোজা রাখার ফলে ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করার পেছনে বেশ কিছু শারীরিক ও মানসিক কারণ রয়েছে, যেমন রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়া, পানিশূন্যতা এবং দৈনন্দিন রুটিনে পরিবর্তন।

মস্তিষ্ক ও স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো: বদরুদ্দিন বলেছেন, রোজা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কারণ, এটি মস্তিষ্কের শক্তি বাড়ায়, শেখার ক্ষমতা এবং মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।

প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, রোজা রাখলে ক্লান্তি হয় এবং মস্তিষ্কের ক্ষমতা কমে যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতামত এই প্রচলিত ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত।

ডাক্তার বদরুদ্দিন বলেন যে রোজা মস্তিষ্কের ওপর খুবই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

তার মতে, এই প্রভাবগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো রোজা মস্তিষ্ককে ‘কিটোজেনিক’ (উচ্চ চর্বিযুক্ত) খাদ্যাভ্যাসে নিয়ে আসে। যেখানে মস্তিষ্ক শক্তির জন্য কিটোনের ওপর নির্ভর করে, যা মনোযোগ এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ায়।

কিটোজেনিক ডায়েট এমনই এক প্রক্রিয়া, যেখানে শরীর কার্বোহাইড্রেটের পরিবর্তে চর্বিকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে। এর ফলে কিটোন নামে একটি অ্যাসিড উৎপন্ন হয়।

রোজা রাখার ফলে ক্ষুধাবোধ এই প্রক্রিয়াটিকে সক্রিয় করে এবং শরীরের ভেতরে কিটোন উৎপন্ন হয়।

ডা. বদরুদ্দিন আরো ব্যাখ্যা করেছেন, এই অবস্থা মস্তিষ্ককে কিছু রোগ থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যেসব রোগ স্নায়ু কোষের ক্ষতি করে। যেমন আলঝেইমার।

তার মতে, শরীরে শর্করা বা চিনির মাত্রা কমলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং এর আয়ু বাড়াতেও সাহায্য করে।

এছাড়া রোজা মস্তিষ্কে নিউরনের (স্নায়ু কোষ) সংখ্যা বাড়ানোর সহায়ক উপাদানগুলো বাড়ায়। যেমন ‘নিউরো গ্রোথ ফ্যাক্টর’, যা মস্তিষ্কে নতুন স্নায়ু কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।

ডা. বদরুদ্দিন আরো বলেছেন, মুসলিম গবেষকদের পাশাপাশি অমুসলিম গবেষকরাও রোজার প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছেন। বিশেষ করে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা রোজা রাখার বিষয়টির ওপর মনোযোগ দিয়েছেন।

এই গবেষণাগুলো প্রমাণ করেছে যে রোজা মস্তিষ্কের বয়স, মস্তিষ্কের ক্ষমতা এবং চিন্তা করার ক্ষমতার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

২০১৭ সালে রমজান মাসে রোজার প্রভাব সম্পর্কে একটি গবেষণা ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ নিউরোলজিতে প্রকাশিত হয়েছিল।

যেসব কারণে মস্তিষ্কে সেরোটোনিন, ডোপামিন এবং নিউরোনাল বৃদ্ধি পায়, সেই কারণগুলোর ওপর রোজার প্রভাব পরীক্ষা করা হয়েছিল ওই গবেষণায়। সেখানে প্রমাণিত হয়েছে যে রোজার সময় সেরোটোনিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

লক্ষণীয় বিষয় হলো, সেরোটোনিন এমন একটি উপাদান যা মেজাজকে প্রভাবিত করে এবং স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে, মস্তিষ্কের কোষের স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং স্নায়ু বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে। রমজান মাসে এই বৃদ্ধি আরো বেশি হয়, বিশেষ করে ২৯তম দিনের তুলনায় ১৪ তম দিনে বেশি হয়।

এসব তথ্য মস্তিষ্কের ওপর রোজার ইতিবাচক প্রভাব পড়াসংক্রান্ত গবেষণার সত্যতা প্রমাণ করে।

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও দুর্বলতা

অন্যদিকে, পুষ্টিবিদ ফাতিন আল-নাশাশ বিশ্বাস করেন যে রোজা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ পরিষ্কার করতে এবং নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে। তার মতে, রোজা মনোযোগ ও শক্তি বাড়ায়।

তবে ফাতিন এটাও বলেন, রমজান মাসে অনেকেই ক্লান্তি ও মনোযোগের ঘাটতি অনুভব করেন, যার প্রধান কারণ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন।

‘সমস্যা আমাদের দৈনন্দিন রুটিনের মধ্যে’

ফাতিন আল-নাশাশের মতে, রমজান মাসে কিছু মানুষের কর্মক্ষমতা এবং মনোযোগ কমার প্রধান কারণ হলো রোজা ভাঙার সময় একসাথে প্রচুর পরিমাণে খাবার খাওয়া। বিশেষ করে চিনি ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া। অন্যদিকে অসময়ে খাবার খাওয়াও এর একটি প্রধান কারণ।

সেহরি না খাওয়া একটি সাধারণ ভুল

পুষ্টিবিদ ফাতিন আল-নাশাশ রমজান মাসে সেহরি না খাওয়াকে একটি সাধারণ ভুল বলে অভিহিত করেছেন। তার মতে, সেহরি হলো সারাদিন ধরে শরীরে শক্তি যোগানোর একটি প্রাথমিক উৎস, যা শরীরকে সক্রিয় এবং শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে। তা সত্ত্বেও অনেকেই সেহরি বাদ দেন অথবা ফজরের আজানের কয়েক ঘণ্টা আগে খেয়ে ফেলেন। যেখানে কিনা আদর্শ হলো সেহরির সময় শেষ হওয়ার আগ মুহূর্তে অর্থাৎ ফজরের আজানের কাছাকাছি সময়ে খাওয়া।

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

ফাতিন আরো উল্লেখ করেন যে রমজান মাসে খাবারের পরিমাণ এবং মান প্রায়ই অস্বাস্থ্যকর থাকে। তার মতে, যদিও রোজা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ পরিষ্কার করতে এবং নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে। তবে খাদ্যতালিকায় অস্বাস্থ্যকর খাবার থাকলে এই উপকারিতা পাওয়া কঠিন হয়ে যায়।

যখন খাদ্যতালিকায় বেশিরভাগই ভাজাপোড়া খাবার, ক্রিম দেয়া খাবার, চর্বিযুক্ত তরকারি এবং প্রচুর পরিমাণে খাবার থাকে, তখন রোজার প্রকৃত উপকারিতা কখনই পাওয়া সম্ভব না।

অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ

ডা. ফাতিন মতে, ইফতারে এবং এর পর অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ রোজার প্রকৃত উপকারিতা কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত চিনি কেবল শরীরের শক্তির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে না। বরং মনোযোগ এবং কর্মক্ষমতাও কমিয়ে দেয়।

পানিশূন্যতা একটি সাধারণ সমস্যা

পানি পানের বিষয়ে ডা. ফাতিন জোর দিয়ে বলেন, পানি শরীর ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি শারীরিক কার্যকলাপ, মনোযোগ ও শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

তবে রমজান মাসে অনেকেই সময়ের অভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন না, যার ফলে শারীরিক দুর্বলতা এবং ক্লান্তি বেড়ে যেতে পারে।

ফাতিন জোর দিয়ে বলেন, একটি সাধারণ ভুল হলো পানির পরিবর্তে জুস খাওয়া। যদিও এই পানীয়গুলো তরল আকারে থাকে, তবুও এসব পানীয় কখনই পানির বিকল্প হতে পারে না। কারণ এতে উচ্চ পরিমাণে চিনি থাকে, যা আমাদের মনোযোগ এবং শক্তি উভয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সামগ্রিকভাবে রোজার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর তরল পান না করলে শরীর সম্পূর্ণরূপে সক্রিয় অনুভব করতে পারে না।

ফাতিনের মতে, রমজান মাসে ব্যায়াম এবং ঘুমের ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়ে। কারণ রোজার সময় শারীরিক কার্যকলাপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়, অনেকেই ব্যায়াম করা বন্ধ করে দেন। যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন না তারাও বেশি সময় ধরে ঘুমান যা অলসতা এবং ক্লান্তি বাড়িয়ে দেয়।

তিনি বলেন, ঘুমের ক্ষেত্রে শরীর একটি নির্দিষ্ট ঘুমের রুটিনে অভ্যস্ত হয়ে যায় এবং রমজান আসার সাথে সাথে এই রুটিনটি বদলে যায়।

তার মতে, এই রুটিনের পরিবর্তন আমাদের ঘুমের সময় এবং মানের ওপর প্রভাব ফেলে। যে কারণে চাকরিজীবীরা রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে না পারার অভিযোগ করেন এবং তাদের নিয়োগকর্তাদের কাজের সময় পরিবর্তন করার জন্য অনুরোধ জানান।

সিগারেট ছেড়ে দেয়া এবং নিকোটিন কমানোর সুবর্ণ সুযোগ

রোজা রাখার সময় মাথাব্যথার প্রধান কারণ রোজা নয়। বরং নিকোটিন ও ক্যাফেইন হঠাৎ বন্ধ করার লক্ষণ। এজন্য বিশেষজ্ঞরা রমজান মাস আসার আগে থেকেই ধীরে ধীরে নিকোটিন এবং ক্যাফেইন গ্রহণ কমানোর পরামর্শ দেন।

ফাতিন আল-নাশাশ রমজানের প্রস্তুতির গুরুত্বের ওপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছেন। বিশেষ করে যারা নিকোটিন এবং ক্যাফিনের ওপর নির্ভরশীল তাদের জন্য তার পরামর্শ হলো রমজানের কয়েক সপ্তাহ আগে থেকে ধীরে ধীরে ক্যাফেইন গ্রহণ কমিয়ে আনা।

যেমন আপনি দিনে যতো কাপ চা বা কফি পান করেন সেই কাপের সংখ্যা এবং পান করার সময় কমিয়ে আনা, যাতে শরীর এই পরিবর্তনের সাথে আগে থেকেই খাপ খাইয়ে নিতে পারে।

ফাতিন রমজান মাসকে ধূমপান ছেড়ে দেয়ার সুবর্ণ সুযোগ বলে অভিহিত করেছেন। তার মতে, ক্যাফেইন এবং নিকোটিন এক ধরনের আসক্তি যা হঠাৎ করে ছেড়ে দেয়া কঠিন হতে পারে। তাই রমজান মাস শুরু হওয়ার আগে এগুলোর ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা আরো কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।

অনেক প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানি রমজান মাসে কর্মীদের কর্মক্ষমতা বজায় রাখার ওপর জোর দেয়, যাতে কাজের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে।

মানবসম্পদ ও পেশাগত উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ হাজেন এ বিষয়ে বলেন, কোম্পানিতে উৎপাদন চালিয়ে যাওয়ার জন্য রমজান মাসের বিশেষ পরিস্থিতিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, কেউ কোনো কোম্পানির মালিক, ব্যবস্থাপক অথবা মানবসম্পদ কর্মী যাই হোন না কেন, প্রত্যেকের ক্ষেত্রে বিষয়টি ব্যক্তিগত স্তরে বিবেচনা করা জরুরি।

হাজেন আরো বলেন, রমজান মাসে কাজের সময়সূচি পরিবর্তন করা জরুরি। কর্মীদের ঘুম ও জেগে ওঠার ধরন বিবেচনা করে একটি স্বাচ্ছন্দপূর্ণ সময়সূচি গ্রহণ করা উচিত।

উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে মোহাম্মদ হাজেন জোর দিয়ে বলেন, রোজার সময় দীর্ঘ মিটিং এড়ানো উচিত। কারণ তা রোজাকে আরো কঠিন করে তুলতে পারে।

হাজেনের মতে, দিনের প্রথম দিকে যতটা সম্ভব কাজ শেষ করে ফেলা উচিত, কারণ কর্মীদের সেই সময় বেশি শক্তি থাকে।

রমজান মাসে অনুপস্থিতি এবং দেরি হওয়াও একটি বড় সমস্যা। তবে হাজেন এটিকে রমজান মাসে একটি সাধারণ প্রবণতা হিসেবে বিবেচনা করেছেন।

তার পরামর্শ হলো, কোম্পানিগুলো যেন কর্মীদের অনুপস্থিতি বা দেরির কারণ বিশ্লেষণ করে এবং যথাযথভাবে কাজ ভাগ করে দেয়। সেইসাথে কর্মীরা যেন সময়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয় সেজন্য রমজান মাসজুড়ে সময় মেনে চলার জন্য প্রণোদনা দেয়া যেতে পারে।

হাজেন আরো বলেন, কর্মীরা কাজে অবহেলা করলে এবং সময়মতো না এলে অতিরিক্ত নমনীয় হওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে। যদি ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ কাজে আসতে দেরি করে বা কাজে অবহেলা করে তবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে।

শিল্পভিত্তিক কোম্পানিগুলোর বিষয়ে হাজেন বলেন, তারা রমজান মাসে কর্মীদের প্রয়োজন অনুসারে কাজের সময়সূচি সামঞ্জস্য করতে পারেন।

তিনি কিছু কোম্পানির অভিজ্ঞতারও প্রশংসা করেন যেখানে কর্মক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে কাজের সময় কমানো হয়, তবুও উৎপাদন কমে না।

সূত্র : বিবিসি

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

18 + one =

সবচেয়ে জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য