وَعَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ مَنْ أُفْتِيَ بِغَيْرِ عِلْمٍ كَانَ إِثْمُه عَلى مَنْ أَفْتَاهُ وَمَنْ أَشَارَ عَلى أَخِيهِ بِأَمْرٍ يَعْلَمُ أَنَّ الرُّشْدَ فِي غَيْرِه فَقَدْ خَانَه. رَوَاهُ أَبُوْ دَاوٗدَ |
২৪২-[৪৫] আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তিকে ভুল ফাতাওয়া দেয়া হয়েছে, অর্থাৎ- বিনা ‘ইলমে (বিদ্যায়) ফাতাওয়া দেয়া হয়েছে এর গুনাহ তার ওপর বর্তাবে যে তাকে ফাতাওয়া দিয়েছে। আর যে ব্যক্তি তার কোন ভাইকে (অপরকে) এমন কোন কাজের পরামর্শ দিয়েছে, যা কল্যাণ হবে না বলে সে জানে, সে নিশ্চয়ই তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। (আবূ দাঊদ)[1] [1] হাসান : আবূ দাঊদ ৩৬৫৭, সহীহুল জামি‘ ৬০৬৮। ইমাম দারিমীও এটিকে (হাদীস নং ১৫৯) হাসান বলে উল্লেখ করেছেন। ব্যাখ্যা: হাদীসে বিনা ‘ইলমে ফাতাওয়া দেয়া নিষেধ করা হয়েছে, ধমকানো হয়েছে। এমনকি ফাতওয়াদাতা যদি তার ইজতিহাদে ঘাটতি রেখে ভুল ফাতাওয়া দেয় তাহলে গুনাহ ফাতাওয়া দাতার ওপর বর্তাবে। হাদীসে আরো বলা হয়েছে, জেনে-শুনে ভুল দিক-নির্দেশনা দেয়া খিয়ানাত করার শামিল। |